কৃষকের হতাশার খবর চোখে পড়ে স্বপ্ন কর্তৃপক্ষের । খবর জানার পর স্বপ্নর প্রতিনিধি গিয়ে প্রাথমিকভাবে ১০ হাজার পিস ফুলকপি কিনেছেন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় । ফুলকপি সবজি চাষি রকিব আলী জানান, একবিঘা জমিতে ফুলকপির আবাদ করতে খরচ হয়েতে ২৫ হাজার টাকা। সাথে রয়েছে শ্রমিক ও পরিবহন খরচ। লাভের মুখ না দেখে উল্টো জমিতে ফুলকপি নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল । চিন্তা ছিল অনেক। সেখানে আশার মুখ দেখালো সুপারশপ স্বপ্ন । আমাদের থেকে ১০ হাজার পিস ফুলকপি কিনেছেন তারা। সেখান থেকে আমার কিছু টাকা আয় হয়েছে। স্বপ্নকে অনেক ধন্যবাদ।
মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদার বলেন, প্রতিবছর এ মৌসুমে মেহেরপুরে ব্যাপক ভাবে বাঁধাকপি ও ফুলকপির আবাদ হয়। হঠাৎ দরপতন হয়েছে। স্বপ্নকে এমন উদ্যোগ নেবার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
‘স্বপ্ন’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির এ প্রসঙ্গে জানান, সোশ্যাল মিডিয়া এবং সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে মেহেরপুরের কৃষকদের এই হতাশার বিষয়টি চোখে পড়ে আমাদের । এরপর স্বপ্ন’র টিম মেহেরপুরের সেই কৃষকের সাথে যোগাযোগ করেন এবং ফুলকপি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । স্বপ্ন’র সম্মানিত ক্রেতাদের জন্য আজ থেকেই স্বপ্ন আউটলেটে থাকবে মেহেরপুরের সেই কৃষক ভাইয়ের জমির ফুলকপি।